আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ২৬ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত মোট ৬ দিন স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মাঠে থাকবে সশস্ত্র বাহিনী। বৃহস্পতিবার (১৩ ডিসেম্বর) আগারগাঁওস্থ নির্বাচন ভবনের অডিটোরিয়ামে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এর আগে ১২ ডিসেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন। মোতায়েন হওয়া স্ট্রাইকিং ফোর্স বিজিবি, কোস্টগার্ড ব্যাটালিয়ন, আনসারের পাশাপাশি সেনাবাহিনীর সঙ্গে একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাখতে বলা হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর লেখা চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, নির্বাচনের আচরণবিধি পালনের পাশাপাশি নির্বাচনী এলাকার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও অপরাধ প্রতিরোধের জন্য ভোট গ্রহণের দুইদিন আগে থেকে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ প্রয়োজন।
এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও আচরণ বিধি প্রতিপালনে দেড় হাজারের বেশি জুডিশিয়াল ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাঠে থাকবেন। সব মিলিয়ে ভোটের মাঠের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ছয় লাখের বেশি সদস্য।