জি এম অভি : এক স্বাক্ষাতকারে যশোর পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো: আজিজুল ইসলাম একাত্তর নিউজ টুয়েন্টিফোরকে জানান, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন লড়েছেন বাংলার স্বাধীনতা ও বাঙালির জাতির অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য। স্কুলজীবন থেকেই বঙ্গবন্ধুর মধ্যে নেতৃত্বের গুণাবলির বিকাশ ঘটে। নিজেই নিজেকে রাজনৈতিকভাবে এবং গণমানুষের অধিকার আদায়ের প্রস্তুতের আদর্শে গড়ে তোলেন। এজন্য আমিও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারন করেই পথ চলার চেষ্টা করি।
কখন কি দায়ীত্ব পালন করেছেন ? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ১৯৯২ সালে ৩ নং ওয়ার্ড যুবলীগের দপ্তর সম্পাদক, ১৯৯৫ সালে যশোর সিটি কলেজ শাখার ছাত্রলীগের সভাপতি, ২০০২ সালে শহর যুবলীগের সাধারন সম্পাদক হিসেবে দায়ীত্ব পালন করেছি এছাড়াও মানুষের কল্যানে নিজেকে নিয়োজিত রাখার চেষ্টা করি । যার ফলে এলাকার মানুষ আমাকে তাদের মুল্যবান ভোটদানের মাধ্যমে আমাকে কাউন্সিলর নির্বাচিত করেছেন।
রাজনীতিতে কিভাবে ? কাউন্সিলর আজিজুল ইসলাম বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ট সহচর ছিলেন আমার মামা আসাদুজ্জামান আজাদ , আমার বাপ দাদাও ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভক্ত এসব কারনেই আমরা পারিবারিক ভাবে আওয়ামীলীগের সাথে জড়িত।
রাজনীতিতে এসে কোন সমস্যা হয়েছে ? আজিজুল ইসলাম বলেন, অবশ্যই নানান সমস্যা পোহাতে হয়েছে। তৎকালিন সময়ে আমাদের পরিবারের উপর নানান ধরনের ষরযন্ত্র হয়েছে । আওয়ামীলীগের রাজনীতি করার কারনে আমাদের ঘরবাড়ি ভাংচুর , মামলা হামলাসহ নানান ঝক্কি ঝামেলা হয়েছে আমাদের পরিবারের উপর।
বর্তমানে কেমন আছেন ? আমার পিতা মাতার দোয়া ও মানুষের ভালবাসায় বেশ ভাল আছি। তিনি আরো বলেন, আমার ওয়ার্ডের সকলের প্রতি আমি চির কৃতজ্ঞ তারা আমাকে তাদের ভোট ও সমর্থন দিয়ে কাউন্সিলরের আসনে বসিয়েছেন । এবং আমার আশা ও বিশ্বাস আগামীতেও এলাকার সাধারন মানুষেরা আমার পাশে থেকে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নত বাংলাদেশ গড়তে সহযোগিতা করবেন ইনশাআল্লাহ।
