যশোরে এক তৃণমূল আওয়ামী কর্মীর ৩৫ বছরের করুন আর্তনাদ! -71news24

http://www.71news24.com/2019/03/18/1128

যশোরে একজন তৃণমূল আওয়ামী কর্মীর ৩৫ বছরের  করুন আর্তনাদ!!

আমার নাম কাজি আশ্রাফুুুজ্জামান মিলন আমার বাবার দাদার নাম মিয়াজান মোড়ল। আমার দাদার নাম রহিমবক্স মোড়ল আমার বাবার নাম আবু তালেব মোড়ল আমার নাম সিম্পল (মিলন) বাবার দেওয়া ভাল বাসার নাম-ঃ আশ্রাফুজ্জামান (মিলন) আদি বাসিন্দা পুরাতন কসবা পুলিশ লাইন কদম তলা মোড়। মনে হল সময় হয়েছে নিজের চলার পথে ভুলত্রুটি নিয়ে কিছু সৃতিচারণ করার। তবে সেটা একটু সময় নিয়ে লিখব এটাই হবে আমার শৈশব, কৈশর, যৌবনের সকল বিষয়ের উপর আমার আত্ত জীবনি। আমি কি–! কোন স্বপ্নের আলকে আজ আমাকে এতটা পথ এগিয়ে নিয়েছে। যখন শৈশবের উল্লাশ হবে উঠানের ধুলি কনায়, সেটা কেটেছে এক যুব্ধের বিভিষিকার নিষ্ঠুরতার মাঁঝে। কৈশর কেটেছে ৭৩/৭৪ দুর্ভিক্ষের  অবহেলিত কস্টের ঘুর্নিপাকে স্নেহ-ভালবাসা হীন দুঃসহ যন্ত্রানা সইতে সইতে।

যশোরের রাজপথে আওয়ামীযুবলীগের মিছিলে মিলন -ছবি একাত্তর নিউজ সংগৃহীত

যৌবন কেটেছে চেতনার স্বপ্ন বাস্তাবায়নের লক্ষ্যে উত্তাপ্ত রাজপথে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে ১৯৮৫ থেকেই রাজপথে থেকে সক্রিয় ভুমিকা নিয়ে প্রতিপক্ষের কাছে হয়েছি ডেঞ্জার মিলন নামে পরিচিতি ৮৬/৮৭/৮৮/৮৯ এই কয় বৎসরে ঘাড়ে লটকায়ে নিয়েছিলাম ৮ টি মামলা। ৮৯/৯০ মধ্যেই তা বৃদ্ধি পেয়ে ১৪ টি।

ইতোমধ্যে বাবা আমাকে ঘরে বস করবার জন্যে ২১/৬/১৯৮৯ সালে বিবাহ বন্ধনে অাবব্ধ করেছিলেন । দুঃখ জনক হলেও সত্যি যে আমার বাবা তার সেই ইচ্ছা সফল হতে পারেনি আমাকে ঘরে বস করাতে, কারন ইতিমধ্যে আমি শশুর বাড়ির ১৪ দাওয়াত পত্রের সমন জারী করে ফেলেছেন পুলিশ নামক শালা-বাবুরা। এরই মাঝে সুরু হয় নতুন করে বি,এনপি সরকারের নতুন মাত্রা। চলে ১৯৯৫ আগ পর্যন্ত জেল-জুলুম-হুলিয়ার মত দুঃস্বপ্নের স্টিম রুলার। অবশেষে ১৯৯৬ কাঙ্খীত স্বপ্নের  ক্ষমতা নামক সোনার হরিণের ২১ বৎসর পরে আমাদের ক্ষমতার পালে হাওয়া বইতে সুরুর কিছু দিনের মধ্যেই ভিড়তে সুরু করলো বন্ধু নামক কিছু সুবিধাবাদী লুন্ঠন কারি। ১৯৯৭/১৯৯৮ ক্ষমতায় থেকেও ২ বৎসরে দলে সু দিনের বসন্তের কোকীল কর্তৃক আরো ৪ টি হয়রানি মুলক মামলা দিয়ে আমার জীবন কে দুর্বিষহ করে তুলেছিল। ঘর আমাকে হাতছানি দিলেও আমি এই ঘরে শান্তিতে ঘুমাতে পারি নাই, এর মাঝে কেটে গেল আরো দুটি বৎসর ১৯৯৯/২০০০ ক্ষমতার শেষ বৎসর। এলো ২০০১ জাতীয় নির্বাচন দীর্ঘ ২১ বৎসরের আত্ত-অহমীকার কারনে আমাদের কস্টে অর্জিত অর্জন হারিয়ে গেছে আবার । আবার সুরু হল জেল-জুলুম হুলিয়ার মত নির্যাতন তবে এবার বি,এন,পি-জামাত কর্তৃক নির্যাতন নয়। সুরু হল নিজ দলের বসন্তের কোকীল কর্তৃক বি,এন,পির পৃস্ট পোষকতায় করে ২০০১-২০০৬ সালের নতুন করে ৭ টি মামলা। এরই মাঝে বি,এন,পি-জামাত কর্তৃক সৃষ্ট  র্্যপিড-এ্যকশান বিটেলিয়ন RAB চালাতে থাকল স্টিম রুলার দুর্বিষহ জীবন-জাপন চলতে চলতে সুরু অপারেশন ক্লীনহার্ট এই সুজোগকে কাজে লাগিয়ে বি,এন,পি-জামাত দের সাথে সখ্যতা গড়ে দলের দুর্দীনের পরিক্ষিত নেতা-কর্মীদের হটিয়ে গড়ে তুলেছিল জাতীয়তাবাদ লীগ যা দলের সুদিনের বসন্তে কোকীল কর্তৃক পরিচালিত। আমরা দাড়াতে না পারলেও সেসব লুন্ঠন কারিরা আজ প্রতিষ্ঠিত।

২০০৭-২০০৮ সাালে মঃউ, ফক্করের খপ্পরে ১৪ মাস কারা বরনসহ সব মিলিয়ে ২৭ মামলায় প্রায় ৮বছর কারাবন্দী জীবন শেষ করে নতুন উদ্দ্যামে নির্বাচনে অক্লান্ত পরিশ্রম করে ক্ষমতায় এসে নতুন দিনের স্বপ্ন  দেখেছিলাম বাট—-!

আওয়ামীযুবলীগের কর্মী সমাবেশে মঞ্চে বসে আছে মিলন – ছবি একাত্তর নিউজ সংগৃহীত

সেটার সাথে বর্তমান স্বপ্নের কিছুই মিল খুজে পাই নি। হয়ত আর পাব কিনা যানিও না। হৃদয়ে কিছু ক্ষত সৃষ্টি হয় তার গভিরতা এতটা গভিরে দাগ কাটে তা কখন ও কল্পনাও করি নাই। মাঝে মাঝে নিজেকে নিজে প্রশ্ন করি আসলে ই কি আমি সত্যি সত্যিই অাওয়ামীলীগার হতে পেরেছি —!! যাদের নিয়ে আমার বা আমাদের সব সময় ই সন্দেহ হতো তারাই আজ জাতীর এই ক্রান্তীলগ্নে বঙ্গপাল নামের উপাধিতে ভূষিত হচ্ছে সত্যি বলতে এখানে আদর্শের গল্প সুনিয়ে দুর্বীত্বের লালন করা হয়। সত্যি সত্যিই এখনে আদর্শ  বলে কিছুই নেই আছে সুধু লুন্ঠন আর বন্ঠন, এরা হাম রাঁজা হো গিয়া যা ছিল এক সময়ের রাঁজা কনডম। যা আজ অচল পয়সার মতো ছুতেও চাই না। বুক ভরা আফসোস নিয়ে একটি কথা বলতে চাই অন্যের বাবার করিতে সন্মান, নিযের বাবা হয়েছে কতই না অ-সন্মান।দুঃখ জনক হলেও সত্যি যে বাবা তো দুরের কথা আমি আগামীতে সন্মান নিয়ে এই পৃথিবী ছাড়তে পারব কি না সন্দেহ আছে। কারন এখানে সন্মানিত কে সন্মান করার শিক্ষা দেওয়া হয় না। এখানে কে কতটা বেয়াদব তার উপর মেডেল দেওয়া হয়, এখানে গুনি জনকে অবজ্ঞা করে বেয়াদব দের পদান্মীত করে। এখানে ভায়ের বিরুদ্ধে ভায়কে উসকে দিয়ে মজা নেই দেই বাহাবা।এখানে পরিবারের সদস্যদের হত্যা করে নোংরা রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে চাই (পরিবার বলতে বুঝাতে চেয়েছি আওয়ামী পরিবার) এখানে মশারীর ভিতর মশারী টাঙ্গীয়ে নিজেরাই নিজেদের ডেঙ্গু নামে পরিচিত ঘটায়। বর্তমান এখনে কেউ কাউকে বিস্বাস করে না এরা অল্পতেই একে অপর কে শত্রু মনে করে। এখানে সৌহার্দ্য, ভ্রতৃীত্ব, হৃদ্রতা টা হল লোক দেখানো কেউ কারর মঙ্গল কামনা করেন না।

যশোর জেলা আওয়ামী যুব লীগের মিছিলে মিলন – ছবি একাত্তর নিউজ সংগৃহীত

এখানেক্ষুধামুক্ত,দারিদ্রমুক্ত,সন্ত্রাসমুক্ত,লুন্ঠনমুক্ত,চাঁদাবাজমুক্ত,সমাজ গড়ার গল্প শুনিয়ে যুগের পর যুগ ঘুম পাড়িয়ে রাখে (বর্তমান তার অবস্থা দৃশ্যমান ত্রণ-কার্যক্রম) দেখি চারিদিকে ক্ষুধার্থ মানুষের আহাকার সেলফিতে আছে তার সমাহার। এখানে হাজার কোটি টাকার চেয়ার বিক্রয় করা হয় এমপি নামক দুর্বৃত্তের কাছে,দেওয়া হয় বর্গা যে যত পার চুঁশে নাও সাধারণ জনতার রক্ত ৫ বৎসর।

এখানে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান প্রার্থীকে নমিনেট হতে প্রকার ভেদ ২০/৩০/৫০ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ও মেম্বার পর্যন্ত বাদ যাই না ডনেশনে নমিনেট হতে হয় । এখানে পরিছন্ন মেধাকে বিকল করা হয় বাবা নামক কাবার ভয়াল গ্রাশে। এখনে সুস্থ বিবেক কে অসুস্থ বলে সমাজিক বলদে পরিনত করে কিছু অসভ্য সমাজ পতি নামক রাজনৈতিক দুর্বীত্ব আফসোস লাগে যখন সুনি এরাই নাকি গড়বে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সোঁনার বাংলা।

যাদের মধ্যে সোনার বাংলা মর্মবোধ নেই তারাই নাকি গড়বে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা। দুঃখের সাথে বলতে চাই আমার প্রাঁন প্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু পেয়েছিলেন চাটুকার আর চোরের খনি আর মমতাময়ী মা মাননীয় নেত্রী প্রধানমন্ত্রী পেলেন সেই স্বপ্ন ভঙ্গের যা বর্তমান জনতার দেওয়া নাম বঙ্গপাল । যা এ-দেশের সাধারণ মানুষ কখনোই মানতে পারে না বা এমন স্বপ্ন আমরা বা সাধারন মানুষ এই দলটির কাছে প্রত্যাশা করেনি বা কোরবেও না। একটি পরিছন্ন স্বপ্নকে যে কিভাবে ধংস করতে হয তা আমার এই দলটির নেতা নামক কেন্দ্রীয় কিছু ক্ষুধার্থ শকুনের পাল তা ভাল করেই জানে। জগজিৎ সিং এর গানের সুরে বলতে চাই সব কিছু এখানে আছে—কিছু নেই সাধারণ জনতার কাছে-। আছে চেতনা নামক ঘুমের ঔষধ যা একবার ভক্ষন করার পরে উল্টো চেতনাই রিএ্যক্ট করে। এখানে দেখাই বিরিয়ানি খাওয়ায় খিচুড়ি (তবে সেটা সাধারণ কৃষক শ্রমিক মেহনতী জনতার জন্যে প্রজজ্য) ওরাই আবার সুসম খাদ্য বন্ঠনে ওরা সবার হিন মানসিকতায় নিন্মজ্জিত। জন্ম থেকেই এই দলটি ক্রপটেট দের আশ্রয়স্থল, এসব ক্রপটেট দের নির্মূল করতে বাঙালী জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব জীবন দিয়েও সন্ত্রাস,দুর্নীতি,লুন্ঠন,শোষণ কারিদের কবল থেকে জাতীকে বা তার জীবনকে রক্ষা করতে পারে নাই। এই জাতী এতটাই নিকৃষ্ট মনের মানুষ যে এদের ভীতর দেশপ্রেম নেই বললেই চলে। এরা অর্থ আর সার্থের কারনে নিজের  বিবেক জানোয়ারের থেকেও ঘৃনৃিত করে তুলতে পিছুপা হয় না।

 

কিছু লিখতে চাই–। বর্তমান তৃনমূল নামক নতুন থিয়েটার সন্মন্ধে,,।

সর্বপ্রথম স্বরণ করতে চাই–। আমার প্রাঁন প্রিয় সংগঠনের কিছু প্রিয় নেতার নাম। এদের প্রাঁনই ছিল দলিয় কর্মীদের কিভাবে মুল্যায়ন করা যাই । তখন এসব নেতারা জানত কর্মি থাকলে দল টিকে থাকবে কর্মির বলই নেতার মনোবল। লিখব আমার জীবন থেকে ঝরে যাওয়া দির্ঘ ৩৫ বৎসর রাজনৈতিক চাওয়া পাওয়া নিয়ে। প্রথমে স্বরণ করি আমাদের সবার প্রিয় নেতা জনাব রওশন আলি চাচাকে, স্বরণ করি শ্রব্ধেয় শাহ্ হাদিউজ্জামান চাচাকে, স্বরণ করি প্রিয় নেতা তবিবর রহমান সরদার চাচাকে, স্বরন করি ফারাজী শাহাদৎ হোসেন চাচাকে, শ্রব্ধাভরে স্বরণ করি প্রিয় নেতা খাঁন টিপু সুলতান চাচাকে, শ্রব্ধাভরে স্বরণ করি এ্যডঃ শরিফ আব্দুর রাকিব ভাইকে,,শ্রব্ধাভরে স্বরণ করি দির্ঘ ২১ বৎসর পরে ৯৬ এ ক্ষমতার প্রিয় এমপি জনাব আলি রেজা রাজু দাদাকে। এসব নেতা কর্মীদের দিয়ে নেতা হয়েছিল তাই এরাই বুঝত তৃনমূল কি–।

যাদের কথা শ্রব্ধাভরে স্বরণ কোরলাম আজ এই মানুষ গুল কেও বেচে নেই ঠিকই তবে এনাদের স্নেহ-ভালবাসার কথা সেই ত্যগী নেতা কর্মীরা ভুলতে পারে না। এই নেতারা সংগঠনের প্রতিটি কর্মীকে আগলে রাখতেন সন্তানের মত করে। সুখে দুঃখে পাশে থেকে দলকে বেগবান করতো অনুপ্রানীত করতো। আজ যখন দলের সর্বেচ্চ নিতি নির্ধারকের কন্ঠে সুনি আমার তৃনমূল, তৃনমূল কই, তখন খুব হাঁসি পাই। দির্ঘ ১০ টা বৎসর ক্ষমতায় থেকে এই তৃনমূল কে ছিন্নমূলে রুপান্ত্রিত করে ফেলেছেন। ৬৪ জেলায় ৬৪ জন সাধারণ সম্পদক ও ৬৪ জন সভাপতি করেছেন সুবিধাবাদি শকুনের পাল এরা ত্যাগী নেতা-কর্মীর রক্ত খেয়ে পেট মোটা করেছেন—–। এরা এই ১০ বৎসরে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছে–। আর ত্যাগী নেতা-কর্মীদের উদবাস্তে রুপান্ত্রিত করেছেন—-। বর্তমানে দলের কর্মীর দরকার নেই দরকার কর্মচারী, আর এম,পিরা ও কম কি–! উনারত আর জনগনের প্রতিনিধিও নয়—-। কর্মিদেরও প্রতিনিধি নয়—-। উনারা হচ্ছে কেন্দ্রীয় কিছু ক্ষুধার্থ শকুনের পালদের অর্থ যোগান দান কারি——-। যেসব এমপি কর্মীদের মুল্যায়ন করেন না, সাধারণ মানুষকে মানুষ মনে করেন না এমন এমপি বাংলাদেশ আওয়ামীলিগের হতে পারে না। অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের এই সোঁনার বাংলা আজ কয়লার ডিপোতে হানা দিয়েছে। দুর্নীতিগ্রন্থ নের্তীত্বের করনে আমার প্রাঁনপ্রিয় সংগঠন আজ অধিকার হরন কারি দল হিসারে চিন্হিত। এমন আদর্শ নিয়ে সংগ্রাম করিনি, আমাদের আদর্শে ছিল একটি ক্ষুধামুক্ত, দারির্দ্রমুক্ত,সন্ত্রাসমুক্ত, লুন্ঠনমুক্ত,দুর্নীতিমুক্ত, শোষনমুক্ত স্বাধীন সোঁনার বাংলা। কারন আমি মুজিব আদর্শের সৈনিক আমাদের মত লক্ষ লক্ষ মুজিব সৈনিক ছিলো বলেই আজকের এই আওয়ামীলীগ। আর তাদের মুখে একটিই স্লোগান ছিল এক মুজিব লোকান্তরে লক্ষ মুজিব ঘরে ঘরে—-। এই স্লোগান ছিল ৭৫ পরবর্তী প্রজন্মকে বেগবান করার এটাই ছিল মূলমন্ত্র। যা বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বাংলার কৃষক শ্রমিক মেহনতী মানুষের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দেওয়াই ছিল আমাদের মূল উদ্দেশ্য। কিন্তু দুঃখের সাথে বলতে চাই যে স্বপ্ন নিয়ে সে দিনের লক্ষ লক্ষ তৃণমূল নেতা-কর্মীরা লড়াই সংগ্রাম করে দলকে সুসংগঠিত করেছিলো তারা সবাই আজ লাঞ্ছিত বঞ্চিত বসন্তের কোকীল কর্তৃক–। ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষন ছিল আমার স্বাধীন বাংলার অনুপ্রেরণা–। জয়-বাংলা জয়-বঙ্গবন্ধু জয়হোক এ দেশের কৃষক,শ্রমিক মেহনতী জনতার। এটাই ছিল বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের অঙ্গীকার সরকার হবে জনতার।

মিলন কাজীর ভাবনা:

নেতা হতে চাই না তবে সুস্থ পরিছন্ন সমাজ গড়ে তুলতে সুস্থ যুব সমাজ গড়তে চাই। এটাই আমার বর্তমান রাজনৈতিক ইচ্ছা পোষণ করি

আমার ইচ্ছে ক্ষুধামুক্ত,দুর্নীতিমুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত, শোষণমুক্ত একটি পরিছন্ন সমাজ। যেখানে থাকবে না কোন ক্রোধ হিংসা বির্ধেষ। চাই মুক্ত চিন্তার স্বাধীন সোঁনার বাংলা।

Please follow and like us: